Posts

Showing posts from May, 2018

স্বপ্ন দিবস

Image
তবুও শরৎ এর আকাশ, ভেসে যাওয়া নীল মেঘ তোমার বারান্দায়। ওগো মায়াবী, এসো তুমি বাইরে এসো রেখো পা তুলোর মেঘে। যেমনটা পাবে জড়িয়ে নাও, কখনো মেঘের ভিড়ে স্বচ্ছ শ্বাস কিংবা তোমার মন। যা দেখেনি কখনো নরম কাশফুল ছুঁতে পারেনি জোছনার রঙ। তুমি জড়িয়ে নাও সে আমায়, যেখানে শত বর্ষের জোছনার আলো, নির্জন দ্বীপে বাউলের গান, কিংবা পাবে আমার মন। কখনো ভয় ভেঙে সুউচ্চ শৈলের কিনারায় বসে তুমি শুনতে পাবে কবির ছন্দ। দূরের বাতিঘরের চোখ ফাকি দিয়ে নিয়ে যাবে সিন্দাবাদ সমুদ্রের ওপারে। তোমার খোলা বারান্দায়, রেখো এক সন্ধ্যা শুধু দুজনার। ২৬/০৫/১৮ ইং @আল ইয়াছা ইরফান

চল দলবল

Image
রোজ রোজ ঘটনা নাতিদীর্ঘ রচনা, রচে যায় রাত দিন সকালে। টক - শো সারারাত কাধ লাগে হালকা অবিরাম দোষারোপ চাপালে। আজকের কাহিনী রাতারাতি শেষ ঘটছে নতুন কিছু। আবারো সংলাপ করছি আগের মতই ছুটছি তাহার পিছু। আমাদের দেশ, এভাবেই শেষ হবে কোনো একদিন নিজে নিজে ভাবি, কি করে করি তৈরি এদেশে নতুন আবেদীন। কথা খুব অল্প, তরুণের গল্প গায়বে আপামর জনগণ। উন্নতি হবে কবে, সে ভেবে মরবেনা, তিমিরের ভাবনার দল। চলো জেগে উঠি, আগে আগে হাটি। করি দেশে গালবাজের দল বিনষ্ট। তাহলেও খুঁজে, পাইলে পাইতে পারি, দেশের খানিক অবশিষ্ট। আমরা যদি না জাগি মা, কেমনে সকাল হবে?? তাই বলি, উঠো জেগে ওহে জাগবার দল। বলি গলা ঝাড়া কন্ঠে- 'ওরে চল চল চল' @আল_ইয়াছা_ইরফান ২৯/০৫/১৭ইং রাত ০৮:০১

পুষ্প

Image
নয় বছর তো কেটে গেলো কেমন আছো তুমি ? এখনো সেই আগের জেদ আছে ? নাকি খানিকটা কমেছে ? লম্বা একটা সময় পরে , তোমার ঠিকানায় চিঠি দিলাম। জানিনা , এ পত্রের ঠিকানায় তুমি আছো কিনা। বিহারী লেনের ডানপাশের গলি , তার হাতে গুনা পাঁচটি বিল্ডিং পর তোমার ঠিকানা। কালচে শেওলা জমা দোতলা বাড়ি , ছাদ বেয়ে ঝুলে থাকা অপরিচিত লতা , আর দখিনেয় খোলা বারান্দা। ছাদে যখন দুপুরবেলা তুমি শাড়ি শুকোতে আসতে , আমি লজ্জাহীন হয়ে রেজাউল এর দোকানের দেয়াল ঘেষে দাঁড়িয়ে থাকতাম। তুমি আজ কি শাড়ি পড়লে ? সে প্রশ্নের উত্তর জানবো বলে। অনেক অনেকদিন পরে জানলাম- ' তোমার নাম পুষ্প ' সেদিন থেকে তোমার প্রতি আমার কেমন যেন অনুভূতির আবাদ বেড়ে গেল। পুষ্প , তোমার এই নাম আমি কতটা সুন্দর করে ডাকতে পারবো ? রাজবাড়ীর ওপারের দেয়ালের পেছনটাতে বসে আমি সারাটা বিকেল তোমার নাম জপে যেতাম। পুষ্প....পুষ্প....পুষ্প... এত করে চেয়েও , না , আমি তোমাকে কখনোই ডাকতে পারিনি। রেজাউলের ফাদে পড়ে বাজি পেতে বসি , সে প্রথমবার তোমার সামনে যাওয়ার সাহস। যখন তোমার চোখে চোখ পড়লো , তখন আমার সর্বাঙ্গ স্নায়ু অচেতনতায় ভুগছিলো। সেদিনের পর থে

গুলিয়াখালি সী বীচ গাইড

Image
# গুলিয়াখালি_সী_বীচে_যাবেন ? সবুজ বীচের গায়ে শুয়ে থাকতে চাইলে যেতে পারেন এই জায়গায়। চট্টগ্রামবাসীর জন্য এটা তেমন দূরে নই। চাইলে যেতে পারছেন স্বল্প খরচেও। # যেভাবে_যাবেনঃ  চট্টগ্রাম থেকে যে কোনো প্রকার যানবাহনে করে এ.কে.খান মোড়ে যাবেন। তারপর সেখান থেকে নোয়াখালী গামী বাসে করে ২৫-৩০/- ভাড়ায় চলে যাবেন  # সিতাকুন্ড  বাজার। (ঢাকা বা বাইরে থেকে আগত সকলে যেকোনো প্রক্রিয়ায় আগে এই বাজারে আসবেন) সিতাকুন্ড বাজারের যে জায়গায় গাড়ি আপনাকে নামাবে সেখানে একটা ব্রীজ বা পুল রয়েছে। ডান/ বাম পাশ দিয়ে  হেটে ব্রীজের নিচে যাবেন। আর দেখতে পাবেন সেখানে সিরিয়ালের সি এন জি রয়েছে। এই সি এন জি গুলোয় আপনাকে সে মনোরম সবুজের বীচে পৌঁছে দিতে অপেক্ষারত। সি এন জি তে করে বীচে যেতে প্রতিজনের জন্য ভাড়া ৩০ টাকা করে বরাদ্দ। ৫জন একসাথে উঠলে রিজার্ভ ১২০/- দিয়ে হবে। যেতে যেতে রাস্তার আশ-পাশ দেখুন কিছুক্ষন । অবশ্যই বিরক্ত হবেন। ফিল পাবেন না। কিন্তু, পরের যা কিছু দেখবেন আপনি। তা শুধু স্মৃতিতে জমিয়ে রাখার মত। অনুভব করুন প্রবল হাওয়া, সবুজ ঘাসের বিছানা আর বিশালাকার সমুদ্র। # জেনে_রাখা_দরকার ১. সি এন জি থেকে নামার প